আল আমিন রানা : বিশেষ প্রতিনিধি কুয়েত- পেশা যার যার,দেশটা সবার,সকল পেশার সকল মানুষকে নিয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে দেশ গড়ার লক্ষ্যে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী পেশাজীবি দল আধুনিক তথ্য পযুক্তি ও বিজ্ঞান নির্ভর,শহীদ জিয়ার আদর্শে লালিত বিএনপি’র সহযোগী সংগঠন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী পেশাজীবি দল কুয়েত শাখার উদ্যোগে ২৬শে মার্চ মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে আলোচনা ওপরিচিতি সভা কুয়েত সিটির রাজধানী হোটেলে অনুষ্ঠিত হয় ,
ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আবু ছালেহ এর সঞ্চালায় সংগঠনের সভাপতি মিজানুর রহমান লিটন এর সভাপতিত্বে কুয়েত বিএনপির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ শরিফ হোসেন এতে প্রধান অতিথির আসন গ্রহন করেন ,বিশেষ অতিথি আব্দুল কাদের মোল্লা,,আসফাকুল হক উপদেষ্ঠা বেশাজীবি দল কুয়েত,সাংগঠনিক সম্পাদক হারুণ অর রশিদ,সহ সভাপতি ইদ্রিস বেপারী , ঢাকা থেকে টেলিকফেরেন্স মাধ্যমে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখের , বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় কমিটি পেশাজীবি দলের সভাপতি আরিফুল ইসলাম (জিয়া ) মহিলা বিষয়ক সম্পাদক দেওয়ান মাহমুদা আক্তার (লিটা) ও কুয়েত পেশাজীবী দলের সকল কর্মকর্তা বৃন্দ মহান স্বাধীন দিবসের তৎপর্যা নিয়ে বক্তব্য রাখেন,
বীর শহীদের কথা কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণের পাশাপাশি তাঁদের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত ও শান্তি কামনা করে এই আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, ’আমাদের মুক্তিযুদ্ধ ছিল এমন একটি জাতিরাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার যুদ্ধ যেখানে গণতন্ত্র, অর্থনৈতিক-সাংস্কৃতিক মুক্তি, সাম্য ও সামাজিক সুবিচার সুনিশ্চিত ও সুপ্রতিষ্ঠিত হবে। আমাদের বীর মুক্তিযোদ্ধারা বর্বরতা, হত্যাযজ্ঞ, জুলুম-পীড়ন ও অস্ত্রের শাসনের বিরুদ্ধে এক রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়েছিলেন একটি উজ্জ্বল, শান্তিময় ও সমৃদ্ধ স্বদেশের স্বপ্নকে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে। দুর্ভাগ্যের বিষয় প্রায় আড়াই দশকেও সেই স্বপ্ন বাস্তবে রূপায়িত হয়নি। আর তাই সার্বিক জাতীয় মুক্তির সংগ্রাম আজও অব্যাহত রয়েছে।’এই মহান স্বাধীনতা দিবসের অঙ্গিকার হউক সকলদলের অংশগ্রহনে একটি সুষ্ঠ অবাদ নির্বাচনের মধ্যে দেশের এই ত্রুান্তিলগ্নে দল মত নির্বিশেষে সবাইকে গনতন্ত্র পূর্ণরুদ্বারের আন্দোলনে শরিক হওয়ার আহবান জানান।
সভাপতির সমাপনি বক্তব্য বলেন- জাতীয়তাবাদী পেশাজীবি দল হিংসা বিদ্ধেসের রাজনৈতি বিশ্বাস করে না। রাজনৈতিক মতোবেদ থাকতেই পারে, আসুন হিংসা বিদ্ধেস ভুলে হাতে হাত রেখে কাদে কাদ মিলিয়ে কুয়েতের আইন কানুন মেনে সমর্থ অনুযাই রাজনৈতি করি। গণতন্ত্র বিপদ মুক্ত করতে স্বাধীনতার যুদ্ধের চেতনায় বলিয়ান হয়ে জাতীয়তাবাদী জিয়া সৈনিক ঐক্য বদ্ধ হয়ে খালেদা জিয়ার ও তারুন্যের অহংকার তারেক রহমানের হাতকে শক্তিশালি করি। পরিশেষে অনুষ্ঠানে স্বাধীনতা যুদ্ধের বীর শহীদদের রুহের মাগফেরাত কামনায় মোনাজাত করা হয়।
Discussion about this post