নিজস্ব প্রতিবেদকঃ অনেক প্রবাসী করোনা সহ নানা জঠিলতায় সময় মতো দেশে যেতে পারছে না। সুযোগ পেলে প্রবাসীরা তাদের পরিজনদের জন্য নতুন-পুরাতন নিত্যপ্রয়োজনীয় কিছু জিনিসপত্র কার্গোর মাধ্যমে পাঠাতে চেষ্টা করেন বা পাঠিয়ে থাকেন। কিন্তু দেশে সুনির্দিষ্ট কোনো কার্গো নীতিমালা না থাকাতে নানা জটিলতায় তাদের পাঠানো মালামালগুলো বিমানবন্দর মাসের পর মাস পড়ে থাকে নষ্ট হয়। অন্যদিকে সুনির্দিষ্ট নীতিমালা না থাকাতে সরকার হারাচ্ছে রাজস্ব।। আবার এই সুযোগটিকে কিছু দুর্নিতীবাজ কর্মকর্তা কাজে লাগাচ্ছে । যার কারণে পাঠানোর খরচ বহুগুনে বৃদ্ধি পেয়েছে এই ক্ষিপ্ত অনেক প্রবাসী।
নাম প্রকাশে অন্চ্ছিুক ভুক্তভোগী অনেক প্রবাসী ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন ডিজিটাল বাংলাদেশে স্কেনিং করার পরেও তাদের কার্টুন গুলি কেটে তছনছ করার অভিযোগ করেন। অনেকে এমনও অভিযোগ করেছেন এক্সামিনেশনের নামে তাদের ব্যাগেজ গুলো কেটে অনেক কিছুই কৌশলে সরিয়ে ফেলেন কর্মচারিরা অসাধু কর্মকর্তাদের যোগ সাজসে কাজটি করে থাকেন।
অনেক প্রবাসী মনে করছেন বর্তমান সরকার প্রবাসিদের প্রতি যে আন্তরিকতা তা বিনষ্ট করে প্রবাসীদের মনে সরকারের প্রতি ক্ষোভ সৃষ্টি করতে ঘাপটি মেরে বসে থাকা সরকার বিরোধী চক্রের পরিকল্পিত প্রচেষ্টা। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সুদৃষ্টি কামনা করছেন কুয়েত প্রবাসীরা।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কুয়েত শাখার সাধারণ সম্পাদক ফয়েজ কামাল বলেন প্রবাসীদের মনে সরকারের প্রতি ক্ষোভ সৃষ্টি করতে প্রশাসনের বিভিন্ন দায়িত্বে কিছু সরকার বিরোধী চক্রের পরিকল্পিত প্রচেষ্টা চলছে। বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিকদের সজাগ থাকতে অনুরোদ করেন এর সাথে মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর সুদৃষ্টি কামনা করেন।
প্রবাসীদের দাবি, প্রবাস বান্ধব সরকার কার্গোর নির্দিষ্ট নীতিমালা প্রণয়ন করে তাদের প্রেরিত মালগুলো যথাসময়ের পাবার ব্যবস্থা করবেন।
Discussion about this post