আবদুল কাদের কুয়েত প্রতিনিধিঃ বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের শীর্ষ ৫ নেতা সহ সারা দেশে অসংখ্য নেতা-কর্মীকে বিনা অপরাধে গ্রেপ্তার ও বেগম খালেদা জিয়ার বাসভবন ঘেরাও করে রাখা,বেগম জিয়ার টেলিফোন লাইন ও পানির লাইন কেটে দেওয়ার প্রতিবাদে কুয়েত বিএনপি’র উদ্যোগে কুয়েত সিটির গুলশান হোটেলে এক প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়। কুয়েত বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শোয়েব আহম্মেদ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন।সহ সাধারন সম্পাদক আখতারুজ্জামান’র সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন-সাধারন সম্পাদক প্রকৌশলী কাজী মঞ্জুরুল আলম,সহ সভাপতি মাষ্টার নুরুল ইসলাম,সহ সভাপতি মোহাম্মদ মাঈন উদ্দিন,সহ সাধারন সম্পাদক আবুল হাসেম এনাম,আজিজ উদ্দিন মিন্টু,সাংগঠনিক সম্পাদক হুমায়ুন কবীর মায়মুন,মহানগর বিএনপি সভাপতি আব্দুল মোতালেব,সাধারন সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান,মতসজীবি দল সভাপতি আবুল বাসার,সাধারন সম্পাদক সাইফুল ইসলাম,জাসাস সদস্য সচিব রফিকুল আলম সুমন,তারেক পরিষদ সভাপতি আব্দুল কাদের,সাধারন সম্পাদক মোশারেফ হোসেন,সহ সভাপতি শাহ আলম,সাংগঠনিক সম্পাদক নাসের আহম্মেদ,মহানগর সহ সভাপতি আব্দুর রহীম,আব্দুল হাই,আনোয়ার হোসেন প্রমুখ। বক্তারা বলেন গ্রেপ্তার নির্যাতন করে বিরোধীদলের আন্দোলন বন্দ করা যাবেনা।যতই নির্যাতন করা হোক দেশের ৯০ শতাংশ জনগনের দাবি তত্বাবধায়ক সরকার ব্যাবস্থা মেনে না নিলে ১৮ দলের আন্দোলন আরও তীর্ব থেকে তীর্ব রুপ ধারন করবে।এই মুহুর্তে আমাদের একটা শ্লোগান হটাও হাসিনা বাচাও দেশ বেগম জিয়ার নির্দেশ।এই নির্দেশনাকে বাস্তবায়ন করার জন্য প্রয়োজনে সকল নেতা-কর্মী স্বেচ্চায় কারাবরন করতে প্রস্তুত।তবুও নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্বাবধায়কের ব্যাপারে কোন ছাড় দেওয়া হবেনা। বক্তারা বলেন শেখ হাসিনার জুলুমবাজ সরকারের নির্যাতনে শুধু দেশের মানুষ নয় প্রবাসীরাও আতঙ্কিত।তাই এই জালিম সরকারের পতন এখন সময়ের দাবি।প্রবাসী নেতারা বলেন অভিলম্বে গ্রেপ্তারকৃত নেতা-কর্মীদেরকে মুক্তি দিয়ে নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের ব্যাবস্থা না করলে শেখ হাসিনাকে পালানোর সুযোগ দেওয়া হবেনা।
Discussion about this post