মোঃ হাবিবুর রহমান খান, কুমিল্লা ব্যুরো: গতকাল বুধবার কুমিল্লা জেলা পরিষদ অডিটরিয়ামে সকাল ১০টায় জাতীয় পুষ্টি সেবার জেলা অবহিতকরণ সভা কুমিল্লার সিভিল সার্জন ডা. আবুল কালাম সিদ্দিকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কুমিল্লা জেলা প্রশাসক মো. রেজাউল আহসান। বিশেষ অতিথি ছিলেন- চট্টগ্রাম স্বাস্থ্য বিভাগীয় পরিচালক (প্রশাসন) ডা. সালাউদ্দিন মাহমুদ, জেলা বিএমএ’র সভাপতি ডা. মো. শহীদুল্লাহ, সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব ডা. মোহাম্মদ আজিজুর রহমান সিদ্দিকী, ঢাকার জনস্বাস্থ্য পুষ্টি প্রতিষ্ঠানের প্রধান (ফিল্ড) ডা. মো. ইকবাল, কুমিল্লার পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের উপ-পরিচালক ডা. এবিএম সামছুদ্দিন আহমেদ। কুমিল্লা ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. মো. মুজিব রাহমানের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন- জনস্বাস্থ্য পুষ্টি প্রতিষ্ঠান ঢাকার হোমইকোনোমিস্ট মো. ছানাউল্যাহ ভূঁইয়া। পবিত্র কোরআন তেলায়াত করেন ডা. মো. হারুনুর রশিদ। উপস্থিত ছিলেন কুমিল্লার সমাজ সেবার উপ-পরিচালক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ, জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. আবদুর রশিদ সরকার, কুমিল্লা প্রেস ক্লাবের সহ-সভাপতি মো. শহীদুল হক সেলিম, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. এনামুল হক ফারুক প্রমুখ।
কুমিল্লা ব্যুরো মোঃ হাবিবুর রহমান খান আরো কয়েকটি সংবাদ
বরুড়ায় কোমল পানি খেয়ে একই পরিবারের ৬ জন অসুস্থ্য
কুমিল্লার বরুড়ায় গতকাল সুদ্রা গ্রামে কোমল পানি খেয়ে একই পরিবারের ৬ জন অসুস্থ্য হয়ে বরুড়া সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। পরিবারের সবাইকে অজ্ঞান করে স্বণর্, মোবাইল সেট ও নগদ টাকা নিয়ে যায়। জানাগেছে মঙ্গলবার রাতে উপজেলার পয়ালগাছা ইউনিয়নের সুদ্রা মৌলভী বাড়িতে পাশের বাড়ির চাচাতো দেবর কবির হোসেন (১৩) কোমল পানি নিয়ে এসে ঘরের সকলকে আপ্যায়ন করে এবং নিজে ও পান করে। খাওয়ার কিছুক্ষণ পড়ে বমি করে সকলে অজ্ঞান হয়ে পড়ে। রাতে কে বা কারা ঘরে ঢুকে মাহাবুবা আক্তার রুমির (২০) গলার স্বর্ণের চেইন, ঘরে থাকা ৩ টি মোবাইল সেট নগদ ১০ হাজার টাকা নিয়ে যায়। রাত আনুমানিক ১ টায় জ্ঞান ফিরে আসলে ঘরে চিৎকার শুরু করলে পাশের ঘরের লোকেরা এগিয়ে এসে বিষয়টির ব্যাপারে অবগত হয়। গতকাল সকালে অসুস্থ্য ৬ জন কে বরুড়া সরকারি হাসপাতালে ভর্তি দেয়। অসুস্থ্য জনরা হলেন জাহানারা বেগম (৪৫), নাছরিন আক্তার (১৬), রিনা বেগম (২৫), মাহবুবা আক্তার রুমি (২০), কবির হোসেন (১৩), রাহুল (২)। এ বিষয় রুমি জানান পাশের বাড়ির দেবর কবির একটি সেভেনআপের বোতল নিয়ে এসে ঘরের সকলকে খেতে দেয় এবং সে নিজে ও পান করে। পরে আর কিছু বলতে পারবনা। বরুড়া সরকারি হাসপাতালের কর্তব্যরত ডাঃ দিলদার সুলতানা (স্বপ্না) জানান কোমল পানির সাথে ঘুমের ঔষধ থাকতে পারে। অবশিষ্ঠ কিছু পানি পাওয়া যাওয়ায় পরীক্ষার জন্য কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হসপিটালে প্রেরণ করা হয়েছে।
কুমিল্লায় খায়রুন্নেছা মেডিকেল কলেজের বহির্বিভাগের নবনির্মিত ভবনের কার্যক্রম শুরু
গতকাল বুধবার কুমিল্লার মুন্সেফ কোয়ার্টার-বিষ্ণপুরে প্রস্তাবিত রাবেয়া নার্সিং কলেজ ও খায়রুন্নেছা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের বহির্বিভাগের নবনির্মিত সম্প্রসারিত অংশের কার্যক্রমের শুভ উদ্বোধন করা হয়। এ শুভ সূচনা অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সাবেক সচিব, সিরডাপের প্রাক্তন মহাপরিচালক, জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান ও উক্ত জমির দাতা এটিএম শামসুল হক। বাংলাদেশ ডায়াবেটিক সমিতির অন্যতম প্রতিষ্ঠান ন্যাশনাল হেলথ কেয়ার নেটওয়ার্ক এর পরিচালনাধীন এই প্রতিষ্ঠানের এই কার্যক্রমে উপস্থিত ছিলেন- বাংলাদেশ ডায়াবেটিক সমিতির কেন্দ্রীয় সভাপতি দেশবরেণ্য স্বনামধন্য চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. একে আজাদ খান, কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মনিরুল হক সাক্কু, বাংলাদেশ ডায়াবেটিক সমিতির মহাসচিব ও সরকারের সাবেক সচিব মো. সাইফ উদ্দিন, জেলা বিএমএ’র সভাপতি ডা. মো. শহীদুল্লাহ, কুমিল্লা মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. মোসলেহ উদ্দিন আহমেদ, জেলা বিএমএ’র সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব ডা. মোহাম্মদ আজিজুর রহমান সিদ্দিকী, এটিএম শামসুল হকের সহধর্মিনী মিসেস রাবেয়া হক, শামসুল হকের জামাতা নিউইয়র্কের কিডনী বিশেষজ্ঞ ডা. শোয়েব আজিজ, শামসুল হকের মেয়ে নিউইয়র্ক প্রবাসী ডা. সামিনা আজিজ (এনি), এনএইচ এন এর উপদেষ্টা ডা. মোফাজ্জল করিম, সিইও ডা. এমএ সামাদ, ডা. সিএম দিলওয়ার রানা, সাবেক জেলা প্রশাসক একেএম মহিউদ্দিন, সাবেক উপসচিব মো. জহিরুল হক চৌধুরী, খায়রুন্নেছা মেডিকেল কলেজের পরিচালক ডা. মো. আতাউর রহমান জসীম, পৌর কাউন্সিলর মোসলেম উদ্দিন, পৌর কাউন্সিলর মো. গোলাম কিবরিয়া, বিপিএমপিএ’র কুমিল্লার সভাপতি ডা. একেএম আবদুস সেলিম, কুমিল্লা প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি আবুল হাসানাত বাবুল, প্রিন্সিপাল সেলিম রেজা সৌরভ, অধ্যক্ষ সৈয়দ আবদুল কাইয়ুম, অধ্যক্ষ শফিকুর রহমান, অ্যাড. মাহবুবুল আলম, কবি ও সংগঠক ফখরুল হুদা হেলাল, ডা. হাসিব ইসকান্দার, ডা, ফারহানা আক্তার, ডা. নজরুল ইসলাম, ডা. চৌধুরী শওকত ওসমান, সাংবাদিক অশোক বড়–য়া প্রমুখ।
বরুড়ায় ভূয়া এমবিবিএস ডাক্তার
কুমিল্লার বরুড়ায় মধ্যম বাজারে মানদা ম্যনসনে পুপুলার মেডিকেল সেন্টারে বিজয় চন্দ্র শীলের এম বি বি এস ডিগ্রী নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। ডিগ্রী কে কেন্দ্র করে প্রশাসন প্রয়োজনীয় কাগজ পত্র নিয়ে হাজির হওয়ার জন্য তলব করেছে । জানা গেছে বিজয় চন্দ্রশীল এমবিবিএস (এএমসি)মেম্বার অবঃ বি,এ,ডি,এস (ঢাকা সেনানীবাস)মেডিসিন ,মা ও শিশু, পেটের পীড়া,গ্যাষ্ট্রিক আলসার, বাত ,ব্যাথা, প্যারালাইসিস ,চর্মও যৌন ব্যাধিতে অভিজ্ঞ ডিগ্রী লিখে কয়েক মাস যাবৎ সাধারন রোগীদের সাথে প্রতারনা খবর পাওয়া গেছে । গতকাল পপুলার মেডিকেল সেন্টারে র্যাব সদস্যরা ডাক্তারের চেম্বারে অবস্থান করার কথা বাজারে ছড়িয়ে পড়লে , স্থানীয় সাংবাদিকরা গিয়ে পুলিশের অবস্থান দেখতে পায় । পুলিশের উপস্থিতিতে সাংবাদিকরা তথাকতিথ ডাক্তার বিজয় চন্দ্রশীল প্রশ্ন করলে তিনি জানান আমি এম বি বি এস না তবে এম বি বি এস এর মত এক জন ডাক্তার। বি এম ডি সির সনদ আছে কিনা জানতে চাইলে তিনি সাংবাদিকদের উল্টো প্রশ্ন করেন আয়ুরবেদীক চিকিৎসা যারা করেন তাদের সনদ আছে কিনা ? সাংবাদিকরা প্রশ্ন করে বলেন সিভিল সার্জন ও টি এইস ও বলেছেন অলট্রারনেটিভ মেডিসিন বলে এম বি বি এস ডিগ্রি নেই উত্তরে বিজয় চন্দ্রশীল বলেন সিভিল সার্জন ও টি এইস ও কিছুই জানে না। এ বিষয় উপজেলা স্বাস্থ্য পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ আবুল হাসনাত ভূঞা জানান সে ভুয়া ডাক্তার তার কোন ডিগ্রি নেই। এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য উর্দ্বোতন কর্তৃপক্ষ কে অবহিত করেছি। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ কবির উদ্দিন বলেন বিষয়টি আমার নজরে এসেছে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বরুড়ায় রাজাকারের সঠিক তালিকা প্রণয়নের দাবী মুক্তিযোদ্বাদের
কুমিল্লার বরুড়ায় রাজাকারদের সঠিক তালিকা প্রণয়নের দাবী জানিয়েছেন মুক্তিযোদ্বারা। গতকাল বুধবার উপজেলার আদ্রা ইউনিয়ন মুক্তিযোদ্বা কাউন্সিল আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি উপজেলা চেয়ারম্যান হাফিজ আহম্মেদ এর নিকট এ দাবী তুলে ধরেন বক্তারা। এ সময় প্রধান অতিধি উপস্থিত মুক্তিযোদ্বাদের দাবীর বিষয়টি গুরুত্বের সহিত অতি দ্রুত সম্পন্ন করার আস্বাস দেন। আদ্রা ইউনিয়ন মুক্তিযোদ্বা কমান্ডার মো: মোকলেস মিয়ার সভাপতিত্বে একবাড়িয়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন বরুড়া উপজেলা চেয়ারম্যান হাফিজ আহম্মেদ। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, উপজেলা মুক্তিযোদ্বা পরিষদের সভাপতি সোবাহান মিয়া। বক্তব্য রাখেন, মুক্তিযোদ্বা হোসেন আহম্মদ পাটোয়ারী খোকা, রফিকুল ইসলম, আবুল হোসেন, আব্দুল ওহাব প্রমুখ। এ সময় বক্তারা বলেন, বরুড়া উপজেলার মধ্যে আদ্রা ইউনিয়নে রাজাকারের সংখা সবছেয়ে বেশী। এ ইউনিয়নের নাগিরপার গ্রামের হামিদ রাজাকারের অত্যাচার আজও মনে হলে চোখে পানি চলে আসে। এ হামিদ রাজাকারের অত্যাচার নির্যাতনের কারনে এ এলাকায় কোন যুবতী মেয়ে থাকতে পারতোনা। রাজাকারের প্রধান হামিদদার নেতৃত্বে মুক্তিযোদ্বা খোকার বাড়ীতে লুটপাট করা হয়। এক দিন সকল মুক্তিযোদ্বা এক হয়ে রাজাকার হামিদকে দৌড়ান দেয়া হলে সে এলাকা ছেড়ে পালিয়ে নলুয়া গিয়ে আশ্রয় নিয়ে আর ফিরে আসেনি। এখন সে ওই গ্রামে ঘড়জামাই বিয়ে করে শশুর বাড়ির সম্পত্বি দখল করে নিয়েছে। তার এক ছেলে দেশের একটি জঙ্গী মদতদাতা পত্রিকায় কাজকরেন। যুদ্বাপরাধীদের আশ্রয়দাতা একটি রাজনৈতিক দলের সাথেও সম্প্রিক্ত আছেন বলে এলাকায় খবর রয়েছে। তাই ঐ তালিকায় প্রথমে হামিদ রাজাকারের নাম রাখার দবী জানান মুক্তিযোদ্বারা। প্রধান অতিথি তার বক্তব্যে বলেন, অনেক রক্তের বিনিময়ে এ স্বাধীনতা এনেছি, ঐ হামিদ রাজাকারসহ সকল যোদ্বাপরাধীদের বিছার বাংলার মাটিতে হবেই। আপনারা জানেন, এ সরকার ইতি মধ্যে বিছার প্রকৃয়া শুুরু করেছেন। একটি মহল এ প্রকৃয়াকে বাধাগ্রস্থ করতে মরিয়া হয়ে উঠে লেগেছে। আপনারা সক্রিয় থাকলে বিছার সম্পর্ন হবেই।
কুমিল্লা সিএনজি ও মোটরসাইকেল মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত-১ ॥ আহত ৪
ঢাকা-চট্রগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা বুড়িচংয়ের কালাকচুয়া পেট্রোল পাম্পের সামনে সিএনজি ও মোটরসাইকেল মুখোমুখি সংঘর্ষে ঘটনাস্থলেই মোটরসাইকেল এক আরোহী নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে ৩জন । পুলিশ জানায়, গতকাল বুধবার সকাল সাড়ে ৮টায় কুমিল্লা বুড়িচং উপজেলার কালাকচুয়া পেট্রোল পাম্পের সামেন দাউদকান্দিগামী মোটরসাইকেলের সাথে কুমিল্লাগামী সিএনজি অটোরিক্সার মুখোমুখি সংঘর্ষে হলে ঘটনাস্থলেই মোটরসাইকেল এক আরোহী নিহত হয় অপর একজন গুরুতর আহত হয় । সিএনজি অটোরিক্সার ড্রাইভারসহ ৩ জন আহত হয় । আহতদের ময়নামতি হাসপাতালে র্ভতি করা হয়েছে আর গুরুতর মোটরসাইকেল আরোহীকে ঢাকা নেয়া হয়েছে । নিহত মোটরসাইকেল আরোহীর পরিচয় জানা যায়নি। এব্যাপারে ময়নামতি থানায় মামলা প্রক্রিয়াধীন।
কুমিল্লায় এক পুলিশ কনস্টেবলের রহস্যজনক মৃত্যু
কুমিল্লা জাঙ্গালিয়া বিদ্যুৎ কেন্দ্রে কর্মরত পুলিশ কনস্টেবল নায়েক তানভির (৩০) গুলিবিদ্ধ হয়ে রহস্যজনক মৃত্যু হয়। গতকাল বুধবার সকালে জাঙ্গালিয়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। জানা যায়, চাঁদপুর জেলার রুস্তম আলীর ছেলে নায়েক তানভির কুমিল্লা নগরের পুলিশ লাইন থেকে জাঙ্গালিয়া বিদ্যুৎ কেন্দ্রে প্রহরির দায়িত্বে নিয়োজিত ছিল। জাঙ্গালিয়া পুলিশ ব্যারেকের একটি কক্ষে গুলি গলা থেকে মাথা ছেদ করে । তাকে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হলে কর্তব্যরত ডাক্তার মৃতঘোষণা করে। এবিষয়ে কুমিল্লা পুলিশ সুপার মোখলেছুর রহমান জানান, নায়েক তানভির তাহার নিজ কক্ষে দুঘটনা বসত কিংবা আতœহত্যা করে থাকতে পারে। এ বিষয়ে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হচ্ছে। অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ও সদর দক্ষিণ থানার পরিদর্শক মহিউদ্দিন, তদন্ত কর্মকর্তা নাসির, ও এস আই অলি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করছে।
Discussion about this post