নাসরিন আক্তার মৌসুমী, কুয়েত প্রবাসী: আজকে এই দিনটা স্বরনীয় হয়ে থাকবে বাংলাদেশের জন্য। সত্যিই খুবই আনন্দিত উল্লাসিত। এত দিনের স্বপ্ন পূরণ হলো। হউক না ছোট থেকে শুরু, তবুও তো হয়েছে, ক জনেই বা পারে এতটুকু করতে। ৭১ এ যুদ্ধ করে বাংলাদেশ যেমন স্বাধীন হয়েছে তেমনি করে বছরের পর বছর ধরে কুয়েতের বুকে একটি স্কুলের জন্য যুদ্ধ করে জয় পেয়েছে আজ। আর এই বিজয়ের উল্লাসের মধ্যেও আমি বারবার উহ্ করেছি। ভিতরে আনন্দ আর মুখে শুভেচ্ছা বার্তা। কিন্তু আমি জানাতে পারছি না, কারন আমি দেরিতে উপস্থিত হয়েছি। আর ততক্ষনে একজন অভিভাবকের অভিব্যক্ত শেষ হয়েছে । তারপরও আমি কিছু বলতে চাই, কিন্তু কি আর করা বলা হলো না। তাই কাগজ কলম নিয়ে বসলাম তাদেরকে শুভেচ্ছা জানানোর জন্যে। অন্তত পক্ষে লেখার মাধ্যমে হলেও তাদেরকে শুভেচ্ছা বার্তা পৌঁছানোর চেষ্টা। যে সবাই মিলে পরিশ্রম করেছে তার সফলতা পেয়েছে। এটাই যথেষ্ট, সত্যিই চমৎকার ছিলো উদ্বোধনী অনুষ্ঠান। আমি ধন্যবাদ জানাচ্ছি মাণ্যবর রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আসহাব উদ্দিন স্যারকে। সেই সাথে স্কুল কমিটির সভাপতি, সহ-সভাপতি এবং স্কুলের কর্মকান্ডে যারা জড়িত ছিল সবাইকে, যারা কষ্ট করেছেন এই স্কুলের ভিতরে এবং বাহিরে, তার সাথে ঐ সকল সাংবাদিক ভাইদেরকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি যারা অক্লান্ত পরিশ্রম করে বিভিন্ন ভাবে প্রচার-প্রচারনা করেছেন স্কুলের জন্য তাদের সবাইকে আন্তরিক ভাবে শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। পার্থনা করছি যেন আপনাদের জয়যাত্রা আরও শুভ হয়। থেমে যেন না যায় স্কুলের কার্যগতি। আপনাদের এই অগ্রযাত্রা শুভ হউক। স্কুলের মঙ্গলের কথা চিন্তা করে সব সময় আমাদেরকে পাশে রেখে এই রকম অনুষ্ঠানের আয়োজন করবেন। হাটি হাটি পথ চলা যেন একদিন দূর থেকে দূরে নিয়ে যায়, সেই প্রত্যাশায়, আপনাদের যাত্রা শুভ হউক।
Discussion about this post