রাজশাহী থেকে ইয়াকুব শিকদার: আর এম পির মাদকের ড্যান্ডি খ্যাত শাহ্মখ্দুম প্রতিনিয়তই মাদক সেবীদের বিপুল পরিমাণের মাদকের চাহিদার যোগান দিতে পালা দিয়ে এখানে বাড়ছে মাদক ব্যাবসায়ীর সংখ্যাও। ভারত ও বাংলদেশের ব্যাবসায়ীদের নিকট আর্ন্তজাতিক বাজার হিসেবে খ্যাত। শাহ্মখ্দুম থানাএলাকাতে মাদক ব্যাবসায়ীর সংখ্যা ১০০টির বেশি হবে বলে জানান, এক মাদক ব্যাবসায়ীর । অনুসন্ধানে জানা যায়, সারাদেশের মাদক সেবীদের মাদকের যোগান দিতে প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে অথবা ম্যানেজ করে মাঠপর্য়ায়ে মাদকের ব্যাবসায়ীক কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে ৫০ জন মাদক সম্রাট। মাদকের বিস্তারে সবচেয়ে ভয়াবহ অবস্থাতা, সিটি হার্ট এলাকার প্রায় সবাই দেশীয় চোরাই মদ,তৈরী ও বিক্রির এবং ভারত থেকে অনা গাঁজা, ফেনসিডিল ও হেরোইন ব্যাবসার সাথে জড়িত। সরেজমিনে দেখা যায়, এখানকার মাদকের সাম্রাজ্য বসে সন্ধ্যা নামার সাথে সাথেই এতে ঊক্ত এলাকায় মাদকের রমরমা বাণিজ্য জমে উঠলেও মাদকের সহজলভ্যতায় দিনদিন এখানে আশংকাজনকহারে বাড়ছে প্রাপ্তবয়স্ক মাদকসেবীর পাশাপাশি অপ্রাপ্তবয়স্ক মাদকসেবীর সংখ্যাও। বর্তমানে ব্যাবসায়ীদের টার্গেট স্কুল কলেজের ছাত্র-ছাত্রীদের কে দিয়ে মাদকের অবাধ বিক্রি ও সেবনের ফলে এখানকার বিপথগামী যুবকদের হচ্ছে চারিত্রের নৈতিক অবয় হছে। ওসি আবজাল মাদক ব্যাবসায়ী নিকট থেকে প্রতি মাসে নিয়ে থাকেন ৫০০০ থেকে ১০০০০ টাকা প্রযর্ন্ত রাজশাহী মহানগরীর শাহ্মখ্দুম থানার ওসির কথিত ক্যাশিয়ার বিরুদ্ধে বেপরোয়া চাঁদাবাজীসহ নানা অভিযোগ উঠেছে। অনুসন্ধানে জানাযায়, বর্তমান সময়ে ওসি আবজাল মাদক ব্যাবসায়ী ও অপরাধীদের কাছে আস্থা অর্জন করেছে বলেও জানাযায়। তাকে মোটা অংকের মাসোহার দিয়ে শাহ্মখ্দুম থানা এলাকায় মাদক ব্যাবসাীরা দাপর্টের সাথে নিরপদে মাদক ব্যাবসা করে যাচ্ছেন প্রতিদিন বিভিন্ন মাদক স্পট থেকে পাইকারী ও খুচরা এবং মাদক সেবীরা মাদক নিয়ে তারা নিরাপদে স্থানে চলে যায়। এখানে প্রতিদিন ল ল টাকার হিরোইন ফেন্সিডিল ইয়াবার মত ভয়াবহ মাদক প্রকাশ্যে বিক্রি হয়ে থাকে। মাদক সিন্ডিকের মুল হোতা হলেন, মহানগরীর শাহমখদু এলাকার মাদক ব্যবসার স্পট সমূহ নিম্নে সিটি বাইপাস গর হাট,বায়া ,ভোলাবাড়ি,খিরসান টিকোর,ভূগরইল পশ্চিম পাড়া,জিয়া শিশু পার্ক,নওদাপাড়া বাস টার্মিনাল, ভারালিপাড়া,নওদাপাড়া ট্রাক টার্মিনাল,পবা গাঙ্গপাড়া,সিলিন্দা,ডাঙ্গের হাট,শান্তিনগর,ভূগরইল ভুমি অফিস,বায়া হাট নগরীর শাহ্মখ্দুম থানার ওসি বিভিন্ন স্পট গিয়ে কখনো মোবাইলে মাদক ব্যাবসায়ীদের কাছ থেকে সাপ্তাহিক ও মাসিক টাকা তুলেন বলে মাদক ব্যাবসায়ীরা জানান।
Discussion about this post