মিজানপনা, রাজাপুর থেকেঃ রাজাপুর উপজেলা ২টি ইউনিয়নের সংযোগের রাস্তা
মোল্লারহাট হইতে বলারজোর এর ৪ কি. মি. রাস্তাটির বেহাল দশার কারণে ৬টি
গ্রামের লোকজনের যাতায়াতের চরম ভোগান্তির মধ্যে পড়েছে। উল্লেখ্য, উক্ত
রাস্তাটি নির্মাণ ২০০২ সালে সরকারী ভাবে ২০০০ -১ অর্থ বছরের বরাদ্দের
টাকায় টেন্ডারের মাধ্যমে রাস্তাটি এল জি ই ডির অধীনে পাকা নির্মান করা
হয়। দীর্ঘ ১৫টি বছরেও হয়নি রাস্তাটির কোন সংস্কার মেরামত । ফলে রাস্তাটি
খানা-খন্দে বেহাল দশায় পরিণত হয়েছে। বর্তমানে ওই রাস্তাটি দিয়ে যানবাহন
তো দূরের কথা, পায়ে হেটে চলা সম্ভব হচ্ছে না। ফলে এ পথে চালচলকারী ৬টি
গ্রামবাসীদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। এতে অত্রাঞ্চলের কৃষকরা তাদের
উৎপাদিত কৃষিপণ্য বাজার যাত করা দুঃসাধ্য ব্যাপার হয়ে পড়েছে। যে কারণে
কৃষকরা কৃষিপণ্য বাড়িতেই পানির দামে বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছে। তাই অত্র
এলাকাবাসীর দাবী অবিলম্বে উক্ত রাস্তাটির মেরামত কাজ শুরু করে জনগণের
দুর্ভোগ লাঘব করবে এমন প্রত্যাশা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নিকট ।
এল.জি.ই.ডি’র প্রকৌশলী এর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি এর কোন সদ্যুত্তর
দিতে পারেননি। সাম্প্রতিক সময়ের টানা বর্ষণ এর পানিতে গ্রামীণ সড়ক ভেঙ্গে
লন্ডভন্ড হয়ে গেছে। গ্রামীণ যোগাযোগ ব্যবস্থার একমাত্র অবলম্বন এসব
উপসড়কগুলো ভেঙ্গে যাওয়ার কারণে এলাকার সাধারণ মানুষকে পোহাতে হচ্ছে
অসহনীয় দুর্ভোগ। কালভার্ট সংলগ্ন সুইজগেটের পার্শ্ব রাস্তা ভেঙ্গে
যাওয়ার কারণে ওইসব এলাকার প্রায় ১০ হাজারেরও অধিক নৃতাত্ত্বিক জনগোষ্ঠীকে
অসহনীয় দূর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। এ অঞ্চলের বেশীরভাগই দিনমজুর,রিক্সা
চালক,অটো চালক ও নসিমন চালক, রাস্তাটির বেহাল দশার কারনে গাড়ীতো দুরের
কথা এখন মানুষ চলাই অস্বাভাবিক হয়ে পরেছে । তাছাড়া অত্র উপজেলার আদিকাল
থেকে শুক্তাগড় ইউনিয়নের বিখ্যাত হাট বাজার হল বলারজোর হাট, হাটটি সপ্তাহে
একদিন মঙ্গলবার সকাল সন্ধ্যা বসে, এ রাস্তা দিয়েই হাটের দিন চলাচল করতে
হয় দূর দুরন্ত থেকে আসা বহু ব্যবসায়ী ও লোকজনদের । ইউ পি চেয়ারম্যান
আলহাজ্ব মজিবুল হক মৃধা জানান, সড়ক পথ ঠিক থাকলে এলাকার দরিদ্র লোকদের
নসিমন ও অটোরিক্সা ও হালকা যানবহন চলাচল করে জীবিকা নির্বাহ করতে পারতো ।
কিন্তু দীর্ঘ বছর যাবত শুনতে পাই এ বছর রাস্তার টেন্ডার হয়েছে এরকম রাখাল
ছেলের গল্পের মতো দিনের পর দিন শেষ হয়ে পনেরটি বছর অতিবাহিত হলেও হয়নি
মেরামত অদ্য আজ পর্যন্ত এই রাস্তাটি । শুক্তাগর গ্রামবাসী যেন কোন এক
অভিশাপ্ত প্রতিহিংসায় উন্নয়নের পথ হতে শিকার হয়ে অবনতির পথেই রয়েছে ।
সড়কটি যত দ্রুত সম্ভব মেরামত করার জন্য এলজিইডির দপ্তরে অবগত করার পর
অত্র অফিস থেকে ইঞ্জিনিয়ার এসে দু দুবার রাস্তা মেপে যায় এবং আমাদের
আশ্বাস দেন ইনশাআল্লাহ্ এ বছর মেরামত হবে । কিন্তু আজ ও পেলাম না
রাস্তাটির মেরামত কার্যক্রম । তিনি আরো বলেন এ রাস্তাটি আমাদের ইউনিয়ন
পরিষদের মেরামতের আওতাবিহীন । এটি একমাত্র এলজিইডি মেরামত করতে পারবে ।
গ্রামবাসীর দ্বাবী গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের স্থানীয় সরকার ও
এলজিইডি দপ্তরের উর্দতন কর্মকর্তা ও স্থানীয় সংসদ সদস্যর প্রতি আকুল
আবেদন রাস্তাটি দ্রুত মেরামত করে মোল্লারহাট-শুক্তাগর-বলারজোর হাটের
রাস্তাটি মেরামত করে গাড়ী চলাচলের ব্যবস্থা করে দিবেন ।
মোল্লারহাট হইতে বলারজোর এর ৪ কি. মি. রাস্তাটির বেহাল দশার কারণে ৬টি
গ্রামের লোকজনের যাতায়াতের চরম ভোগান্তির মধ্যে পড়েছে। উল্লেখ্য, উক্ত
রাস্তাটি নির্মাণ ২০০২ সালে সরকারী ভাবে ২০০০ -১ অর্থ বছরের বরাদ্দের
টাকায় টেন্ডারের মাধ্যমে রাস্তাটি এল জি ই ডির অধীনে পাকা নির্মান করা
হয়। দীর্ঘ ১৫টি বছরেও হয়নি রাস্তাটির কোন সংস্কার মেরামত । ফলে রাস্তাটি
খানা-খন্দে বেহাল দশায় পরিণত হয়েছে। বর্তমানে ওই রাস্তাটি দিয়ে যানবাহন
তো দূরের কথা, পায়ে হেটে চলা সম্ভব হচ্ছে না। ফলে এ পথে চালচলকারী ৬টি
গ্রামবাসীদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। এতে অত্রাঞ্চলের কৃষকরা তাদের
উৎপাদিত কৃষিপণ্য বাজার যাত করা দুঃসাধ্য ব্যাপার হয়ে পড়েছে। যে কারণে
কৃষকরা কৃষিপণ্য বাড়িতেই পানির দামে বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছে। তাই অত্র
এলাকাবাসীর দাবী অবিলম্বে উক্ত রাস্তাটির মেরামত কাজ শুরু করে জনগণের
দুর্ভোগ লাঘব করবে এমন প্রত্যাশা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নিকট ।
এল.জি.ই.ডি’র প্রকৌশলী এর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি এর কোন সদ্যুত্তর
দিতে পারেননি। সাম্প্রতিক সময়ের টানা বর্ষণ এর পানিতে গ্রামীণ সড়ক ভেঙ্গে
লন্ডভন্ড হয়ে গেছে। গ্রামীণ যোগাযোগ ব্যবস্থার একমাত্র অবলম্বন এসব
উপসড়কগুলো ভেঙ্গে যাওয়ার কারণে এলাকার সাধারণ মানুষকে পোহাতে হচ্ছে
অসহনীয় দুর্ভোগ। কালভার্ট সংলগ্ন সুইজগেটের পার্শ্ব রাস্তা ভেঙ্গে
যাওয়ার কারণে ওইসব এলাকার প্রায় ১০ হাজারেরও অধিক নৃতাত্ত্বিক জনগোষ্ঠীকে
অসহনীয় দূর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। এ অঞ্চলের বেশীরভাগই দিনমজুর,রিক্সা
চালক,অটো চালক ও নসিমন চালক, রাস্তাটির বেহাল দশার কারনে গাড়ীতো দুরের
কথা এখন মানুষ চলাই অস্বাভাবিক হয়ে পরেছে । তাছাড়া অত্র উপজেলার আদিকাল
থেকে শুক্তাগড় ইউনিয়নের বিখ্যাত হাট বাজার হল বলারজোর হাট, হাটটি সপ্তাহে
একদিন মঙ্গলবার সকাল সন্ধ্যা বসে, এ রাস্তা দিয়েই হাটের দিন চলাচল করতে
হয় দূর দুরন্ত থেকে আসা বহু ব্যবসায়ী ও লোকজনদের । ইউ পি চেয়ারম্যান
আলহাজ্ব মজিবুল হক মৃধা জানান, সড়ক পথ ঠিক থাকলে এলাকার দরিদ্র লোকদের
নসিমন ও অটোরিক্সা ও হালকা যানবহন চলাচল করে জীবিকা নির্বাহ করতে পারতো ।
কিন্তু দীর্ঘ বছর যাবত শুনতে পাই এ বছর রাস্তার টেন্ডার হয়েছে এরকম রাখাল
ছেলের গল্পের মতো দিনের পর দিন শেষ হয়ে পনেরটি বছর অতিবাহিত হলেও হয়নি
মেরামত অদ্য আজ পর্যন্ত এই রাস্তাটি । শুক্তাগর গ্রামবাসী যেন কোন এক
অভিশাপ্ত প্রতিহিংসায় উন্নয়নের পথ হতে শিকার হয়ে অবনতির পথেই রয়েছে ।
সড়কটি যত দ্রুত সম্ভব মেরামত করার জন্য এলজিইডির দপ্তরে অবগত করার পর
অত্র অফিস থেকে ইঞ্জিনিয়ার এসে দু দুবার রাস্তা মেপে যায় এবং আমাদের
আশ্বাস দেন ইনশাআল্লাহ্ এ বছর মেরামত হবে । কিন্তু আজ ও পেলাম না
রাস্তাটির মেরামত কার্যক্রম । তিনি আরো বলেন এ রাস্তাটি আমাদের ইউনিয়ন
পরিষদের মেরামতের আওতাবিহীন । এটি একমাত্র এলজিইডি মেরামত করতে পারবে ।
গ্রামবাসীর দ্বাবী গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের স্থানীয় সরকার ও
এলজিইডি দপ্তরের উর্দতন কর্মকর্তা ও স্থানীয় সংসদ সদস্যর প্রতি আকুল
আবেদন রাস্তাটি দ্রুত মেরামত করে মোল্লারহাট-শুক্তাগর-বলারজোর হাটের
রাস্তাটি মেরামত করে গাড়ী চলাচলের ব্যবস্থা করে দিবেন ।
সংবাদ সগ্রহেঃ
শেখ মিজানুর রহমান পনা
মোবাইলঃ ০১৭১৫৬৫৭৮৪০
রাজাপুর-ঝালকাঠী ।
[wpdevart_like_box profile_id=”https://www.facebook.com/Banglarbarta” connections=”show” width=”300″ height=”550″ header=”small” cover_photo=”show” locale=”en_US”]
Discussion about this post