দের বছর থেকে চট্টগ্রাম পোর্টে পাঁচ হাজার কেজি উপরে ধারন ক্ষমতার একশোর বেশি কন্টেইনার এবং দুই বিমানবন্দরে কুয়েত প্রবাসীদের হাজার হাজার কেজি ব্যবহারিক পন্য পঁচে গলে যাচ্ছে। কর্তৃপক্ষের দ্বারস্থ হয়েও পাননি প্রতিকার। বরং প্রবাসীদের পাঠানো এসব পন্যের উপর ধান চাষ করবে হুংকার দিয়েছিল বিগত সরকারের তত্কালীন কর্মকর্তারা দাবি করে মঙ্গলবার রাতে কুয়েত সিটির রাজবাড়ী হোটেলে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেছেন এয়ার এন্ড সী কার্গো সমিতির কুয়েত নেতৃবৃন্দ।
তাঁরা বলেন কুয়েতে প্রায় হাজার খানেক প্রবাসী এই কার্গো ব্যবসার সাথে জড়িত। তাঁরা দুই দেশের আইন মেনে শুধু মাত্র বাহক হিসেবে প্রবাসীদের পন্য গুলো দেশে প্রেরণ করে থাকেন। করোনার আগে কোন সমস্যা না থাকলেও করোনার পর থেকে সাবেক এনবিআর ও কাস্টমস কর্মকর্তার জোগসাজসে মাল গুলো আটকে আছে বলেও অভিযোগ করেন।
প্রবাসীদের পাঠানো ব্যবহারীক মালামাল গুলো কে কমার্শিয়াল পণ্য হিসাব ভ্যাট ধরা হয়, যা অযুক্তিক এবং অন্যায় । সঠিক সময়ে প্রবাসীদের বাড়িতে পন্য পৌঁছাতে না পারার কারণে নানাভাবে হয়রানির শিকার হচ্ছেন বলে জানান।
ভারত , পাকিস্তান , শ্রীলঙ্কা সহ বিভিন্ন দেশে কম খরচে কোন বাঁধা ছাড়াই সেদেশের প্রবাসীরা মালামাল পাঠিয়ে থাকে কার্গোর মাধ্যমে। প্রবাসীদের নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য বাংলাদেশে পাঠাতে নির্দিষ্ট নীতিমালা প্রণয়ন এবং এর যথাযথ প্রয়োগের দাবি সংশ্লিষ্টদের।
Discussion about this post