সমগ্র বাংলাদেশে হঠাৎ ডেসটিনি ২০০০ লিঃ’কে নিয়ে আলোচনা সমালোচনা দীর্ঘ কয়েক মাস ধরেই তুঙ্গে ক’মাস আগে সংসদে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীর কন্ঠে ডেসটিনি’র কর্মকান্ড নিয়ে আওয়াজ উঠলে ব্যাপারটা আলেচনার জোর পায়। ৩০ই মার্চ যুগান্তরের মতো খবরের কাগজের শিরোনাম হয়। পরদিন হতেই দেশের প্রায় সব বড় মাপের পত্রিকা গুলোতেও শিরোনাম ডেসটিনি ২০০০ লিঃ। এ নিয়ে কুয়েতে ডেসটিনি’র কয়েক হাজার সদস্য দারুন চিন্তায় পড়েছে। বিভিন্ন হোটেল, অফিস সহ কুয়েতে রাস্তা ঘাটে প্রবাসীদের মুখে এখন ডেসটিনি। বাংলাদেশ ব্যাংক (এম.এল.এম) ব্যাবসায়ীদের থেকে দূরে থাকতে মর্মে পত্রিকায় লিখা চাপা হলে অর্ধকোটি লোকের মনে দুঃচিন্তা আরও বেড়ে যায়। কুয়েতে’র প্রায় ১৫ হাজারের অধিক সদস্য ডেসটিনি’তে হাজার হাজার দিনার বিনিয়োগ করেছে। তাই সদস্যরা অফিস কর্মকর্তা ও ডিষ্ট্রিবিউটরদের নানান ভাবে প্রশ্ন বানে জর্জরিত করছে, নানান রকম টিটকারী এবং ভয়ভীতি মূলক ভাষাও শুনতে হচ্ছে। কী জবাব অপেক্ষা করছে আমাদের জানা নাই শুধু এতটুকু বলার আছে ডেসটিনি যদি হায় হায় কোম্পানী হয় তাহলে প্রবাসীদের কষ্টার্জিত জমা টাকা ফেরত দিয়ে দিয়ে বাংলাদেশ সরকার আইনানুক ব্যাবস্থা গ্রহন করে। আর যত তারাতারি সম্ভব ডেসটিনি বৈধ না অবৈধ সরকারকে একটি আদেশের মাধ্যমে সবাইকে জানিয়ে জনমনে স্বস্তি দিবে। এটা সরকারের কাছে প্রবাসী সহ সবার কাছে বর্তমানে একমাত্র চাওয়া।
Discussion about this post