পাবনা থেকে মোবারক বিশ্বাস ঃ পাবনা চেম্বার অব কমার্সের উদ্যোগে গরীব অসহায় ও দুঃস্থ ১ হাজার ৩৫০টি পরিবারের মাঝে ঈদ খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হয়। এ উপলক্ষ্যে গতকাল শনিবার পাবনা চেম্বার অব কমার্স ভবন মিলনায়তনে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। ঈদ সামগ্রি বিতরণ অনুষ্ঠানে উদ্বোধন করেন, পাবনা জেলা পরিষদ প্রশাসক এম সাইদুল হক চুন্নু, পাবনা জেলা প্রশাসক মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান, পুলিশ সুপার জাহাঙ্গীর হোসেন মাতুব্বর, চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি বিশিষ্ট সমাজসেবক ও শিল্পপতি আলহাজ্ব আব্দুল লতিফ বিশ্বাস, পাবনা প্রেসক্লাবের সেক্রেটারী আহমেদ-উল-হক রানা । বিতরণের পূর্বে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে অতিথিগণ পাবনা চেম্বারের এই মহতী উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, রমজান মাসে ইফতার মাহফিলের টাকা থেকে সমাজের অসহায় দরিদ্র মানুষকে এ ধরনের সহযোগিতার দৃষ্টান্ত সত্যই অনন্য। এ ধরনের উদ্যোগ আরও অনেক প্রতিষ্ঠান গ্রহণ করলে পবিত্র মাহে রমজান তথা ঈদে দেশের হত-দরিদ্ররা অনেক উপকৃত হবে। চেম্বার অব কমার্সের সিনিয়র সহ-সভাপতি মাহবুব-উল-আলম মুকুলের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে চেম্বার অব কমার্সের সহ-সভাপতি শেখ মহাতাব উদ্দিন, ইউনিভার্সাল ফুড লিমিটেডের জিএম অচিন্ত কুমার ঘোষ, পল্লী উন্নয়ন সমবায় ফেডারেশন পাবনা জেলা শাখার সভাপতি চেম্বারের সাবেক পরিচালক হাবিবুর রহমান হাবিব, চেম্বারের পরিচালকবৃন্দ ও ব্যবসায়ী সংগঠনের প্রতিনিধি, ব্যবসায়ী, ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার সাংবাদিক সহ বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার মানুষ উপস্থিত ছিলেন। পরে দুঃস্থদের মাঝে অতিথিগণ চাল, মসুরের ডাল, সেমাই, চিনি, সয়াবিন তেল, লবণসহ বিভিন্ন ঈদ খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করেন।
উল্লেখ্য, ২০০৮ সাল থেকে পাবনা চেম্বার অব কমার্স ইফতার মাহফিলের পরিবর্তে মাহফিলের জন্য বরাদ্ধকৃত টাকা দিয়ে দুঃস্থ ও অসহায়দের মাঝে ঈদ খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করে আসছে।
পাবনায় ইফতারির নামে বিষ বিক্রি
পাবনা থেকে মোবারক বিশ্বাস ঃ ভেজাল ও বিষাক্ত খাবারে পাবনাসহ সকল উপজেলায় ইফতারি বাজার সয়লাব হয়ে গেছে। বিষাক্ত ক্যামিকেল ও কাপড়ের রং এবং একাধীকবার ব্যবহৃত পাম্প তেলে ভাজা পিয়াজু, বেগুনী, ছোলা, আলুর চপ, ডিমের চপ, ইউরিয়া ও হাইড্রোস মিশ্রিত মুরি এবং কারবাইট ও ফরমালিন মিশ্রিত খেজুর, আপেল, কমলা, কলা, পেঁপে, আনারস এবং মাছের বাজারে বিভিন্ন প্রকার মাছ উপজেলার সর্বত্র অবাধে বিক্রি হচ্ছে। রমযান মাসের ইফতারির খাদ্য সমাগ্রীতে এক শ্রেণীর মুনাফা খোর অসৎ ব্যবসায়ী মানবদেহের জন্য ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ ও রং মিশিয়ে ধুলা ময়লা যুক্ত খুলা ফুটপাতে প্রকাশ্য অবাধে বিক্রয় করলেও এসব দেখার কেউ নেই। আকর্ষনীয় রং এর এসব বিষাক্ত ও ভেজাল খাবার খেয়ে অসংখ্য মানুষ আমাশায়, বদ হজম, ডায়রিয়া, পেটের পিড়া, জন্ডিস, লিবার ও কিডনির সমস্যা, চর্মরোগ, উচ্চরক্তচাপ, ডায়াবেটিস এমনকি ক্যানসারে আক্রান্ত হলেও স্থানীয় সরকারী প্রশাসনের কোন মাথা ব্যাথা নেই। স্বাস্থ্য বিভাগ থেকে বাজারে এসব খাবারের শতকরা ৯৬ ভাগকে বিষাক্ত ও মারাত্মক ক্ষতিকারক বললেও টনক নরছে না কর্তৃপক্ষের। সরকারী প্রশাসনের নাকের ডগায় বসে প্রকাশ্য খাবারের বিষাক্ত রাসায়নিক ও কাপড়রের রং মেশানো হলেও সেদিকে কারও নজর নেই। এ ব্যাপারে সেনিটেরী ইন্সপেক্টর মোঃ রেজাউল হক জানান, তিনি হাট বাজারে ঘুরে ঘুরে ক্রেতা ও বিক্রেতার মধ্যে ভেজাল খাবারের বিরুদ্ধে সাধ্যমত প্রচার চালালেও ভেজাল খাবার তৈরী ও ক্রয় বন্ধ হয়নি। স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে রমযানের দুর্বলভাবে ভেজাল বিরোধী অভিযান চালালে সরকারের পক্ষ থেকে এগুলো পরীক্ষা করার মত ব্যবস্থা না থাকায় সনাক্ত করা সম্ভব হয় না। ভেজাল ইফতারি সামগ্রী প্রস্তুতকারীরা তাদের ব্যবসা রমরমা ভাবে চালিয়ে যাচ্ছে।
পাবনা দাপুনিয়ায় বিএনপি’র ইফতার পার্টি অনুষ্ঠিত
পাবনা থেকে মোবারক বিশ্বাস ঃ গতকাল শুক্রবার বিএনপি রক্ষা কমিটি দাপুনিয়া ইউনিয়ন শাখার উদ্যোগে স্থানীয় দাপুনিয়া হাট চত্বরে পবিত্র রমজানুল মোবারক উপলক্ষে এক দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে সাবেক সংসদ সদস্য, জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি, বিএনপি রক্ষা কমিটি পাবনা জেলা শাখার সম্মানিত সভাপতি জনাব সিরাজুল ইসলাম সরদার, বিশেষ অতিথি হিসাবে পাবনা জেলা বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক, পাবনা পৌরসভর জনপ্রিয় মেয়র, বিএনপি রক্ষা কমিটির সংগ্রামী সাধারণ সম্পাদক কামরুল হাসান মিন্টু উপস্থিত ছিলেন। সদর উপজেলা বিএনপির সাবেক দপ্তর সম্পাদক মামুনুর রশিদ মন্টু ও দাপুনিয়া ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সিনিঃ সহ-সভাপতি আব্দুর রাজ্জাক অতিথিদের স্বাগত জানান। ধর্মীয় ভাবগম্ভীর পরিবেশে অনুষ্ঠিত ইউনিয়ন পর্যায়ের এই দোয়া ও ইফতার মাহফিলে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের দায়িত্বশীল নেতৃবর্গ, সমাজ প্রধানসহ সকল শ্রেণী ও পেশার মানুষ স্বতঃস্ফুর্তভাবে অংশগ্রহণ করেন। ইফতার পূর্ব সংক্ষিপ্ত আলোচনায় নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠানের গণদাবী প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে সবাইকে অগ্রণী ভূমিকা রাখার আহ্বান জানিয়ে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনা করে দোয়া করা হয়। দোয়া মাহফিলের অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন, হাফেজ মোঃ ফরিদ আহম্মেদ। দোয়া মাহফিলে অকাল মৃত্যুবরণকারী জেলা বিএনপি নেতা আব্দুল আলিম ও মোকলেসুর রহমানের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করা হয়।
দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠানে উপস্থিত উল্ল্যেখযোগ্য নেতৃবর্গের মধ্যে ছিলেন, পাবনা পৌর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক পৌর কাউন্সিলর সাইফুল ইসলাম বাদশা, জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সম্পাদক আবুল হাশেম, পাবনা পৌর বিএনপি-জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক সিদ্দিকুর রহমান সিদ্দিক, জেলা বিএনপির সাবেক দপ্তর সম্পাদক ফেরদাউস মঞ্জু, জেলা তাঁতীদলের সভাপতি মোশাররফ হোসেন, জেলা বিএনপি নেতা জুলফিকার রহমান ডেনিস, পৌর প্যানেল মেয়র জহুরুল ইসলাম বাচ্চু, মতিয়ার রহমান পারভেজ, জেলা যুবদলের যুগ্ম সম্পাদক রাকিব রানা, প্রচার সম্পাদক মতিয়ার রহমান হীরা, ইমরুল কাযেস, জেলা ছাত্রদলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি সাজ্জাদ হোসেন স্বপন, জেলা কৃষকদলের যুগ্ম সম্পাদক আব্দুল্লাহ শেখ, বিএনপি নেতা আবুল মাসুদ লাল, মশিউর রহমান ভান্ডারী, সাইদার রহমান, প্রভাষক সাইফুল ইসলাম শুভ, মনিরুল ইসলাম, আব্দুর রব মনি, জুলফিকার রহমান আলেপ, জহুরুল ইসলাম বকুল, খোকন, মিজান, আব্দুস সালামসহ প্রমুখ নেতৃবর্গ।
পাবনা ঈশ্বরদী বেনারসী পল্ল¬¬ীতে
তৈরি শাড়ি এখন বিদেশে যাচ্ছে
পাবনা থেকে মোবারক বিশ্বাস ঃ পাবনা ঈশ্বরদীর বেনারসী পল্ল¬¬ী এখন দেশের গন্ডি ছাড়িয়ে বিদেশের মাটিতে স্থান করে নিয়েছে। বিশেষ করে ঈদ এলেই ঈশ্বরদী শহরের ফতেমোহাম্মদপুর এলাকার প্রতিটি ঘরেই ঈদের ‘বেনারসী প্রস্তুতি’ চলতে থাকে। বেনারসী পল্ল¬¬ীর প্রায় ৪শ’ তাঁতের বাইরে ১০ থেকে ১২ হাজার শ্রমিক ব্যস্ত সময় পার করছেন বিভিন্ন ধরনের শাড়ীতে পুঁতি, ও কারচুপির কাজ করা নিয়ে। সরেজমিন ফতেমোহাম্মদপুর এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, এবারই প্রথম এই বেনারসী পল্ল¬¬ী এলাকার শ্রমিকরা অন্য পেশা থেকে ফিরে এসেছে পূর্বের পেশায়। মোঃ ওয়াকিল আলম বেনারস জানান, গত বছরও তাঁতে কাপড় বুনানোর জন্য শ্রমিক পাওয়া যেত না, অথচ এবার বেনারসী শ্রমিকরা অন্য পেশা থেকে ফিরে বেনারসী পল্ল¬¬ীতে এসে কাজ করছেন। তিনি জানান, এখন সময় বদলেছে, একজন বেনারসী শ্রমিক শাড়ির কাজ করে সপ্তাহে ২ থেকে আড়াই হাজার টাকা আয় করেন। বেনারসী শ্রমিকরা জানান, একটি শাড়ী তৈরি করতে একজন শ্রমিকের ৩/৪ দিন সময় লাগে। ঈশ্বরদী বেনারসী পল্ল¬¬ীতে এবার ঈদ উপলক্ষে আনারকলি ও ফুলকলি শাড়ী ছাড়াও নেট কাতান, পিওর কাতান প্রভৃতি নামের বাহারী শাড়ী তৈরি হচ্ছে। কারিগররা জানান, একটি বিশেষ ধরনের শাড়ী এবার ঈদের আগ মূহুর্তে বাজারে তোলা হবে। সে শাড়ীর নাম এখনো ঠিক করা হয়নি। ঈশ্বরদী বেনারসী পল্ল¬¬ীর মদিনা টেক্সটাইলের শ্রমিক সোলেমান হোসেন জানান, এখানে তৈরি বেনারসী শাড়ী ২ হাজার থেকে ৩০ হাজার টাকা দামে বিক্রি হয়ে থাকে, তবে ঈশ্বরদী বেনারসী পল্ল¬¬ীতে ক্যালেন্ডার মেশিন না থাকায় এখানে তৈরি শাড়ী ঢাকার মিরপুরে নিয়ে ক্যালেন্ডার করে বাজারজাত করতে হয়। এতে প্রতিটি শাড়ির জন্য অতিরিক্ত ১শ’ থেকে ২শ টাকা খরচ গুনতে হয় তাদের। তাঁত শ্রমিকরা জানান, ঈশ্বরদীর তৈরি বেনারসী শাড়ীই মিরপুরের বলে বিক্রি করে থাকেন ঢাকার বিভিন্ন মার্কেটের শাড়ী ব্যবসায়ীরা। ঈশ্বরদীর প্রায় ৪শ’ বেনারসী কারখানায় প্রায় ১ হাজার বেনারসী শ্রমিক দিন-রাত কাজ করছেন, ঈদের আগেই তাদের নির্দিষ্ট টার্গেট পূরণ করার জন্য। ঈশ্বরদীর ফতেমোহাম্মদপুর এলাকায় এখন প্রত্যেকটি বাড়িতেই বেনারসী কিংবা হাতে কাজ করার কাজ চলছে ধুমছে। দেখা গেছে, প্রতিটি বাড়ির বড়দের পাশাপাশি স্কুল-কলেজে যাতায়াতকারী ছেলে-মেয়ে এবং বাড়ির বউরাও নিবিষ্ট মনে কাজ করে চলেছেন। কারোরই দম ফেলানোর ফুসরত নেই। এলাকাবাসী জানান ঈশ্বরদী পৌর এলাকার প্রায় সব এলাকাতে গ্যাস সংযোগ থাকলেও ফতেমোহাম্মদপুর এলাকায় আবাসিক গ্যাস সংযোগ না থাকায় মহিলাদের কাজের অগ্রগতি হচ্ছে না। পৌরসভার ৫নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আনোয়ার হোসেন খান আল-আমিন জানান, এই ওয়ার্ডে বেনারসী শাড়ী তৈরি ও বুটিক কাজের জন্য সর্বস্তরে সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে। এই এলাকার কোন পারিবারিক বিরোধের খবর পেলেই পৌরসভার পক্ষ থেকে কাউন্সিলর আল-আমিন নিজ উদ্যোগে দ্রুত তা সমাধানের ব্যবস্থা করেন। প্রতি মাসে অন্ততঃ একবার বেনারসী পল্ল¬ীর কারখানাগুলো পরিদর্শন করাও এখন তার নিয়মিত রুটিনে পরিণত হয়েছে বলে তিনি জানান। বেনারসী শ্রমিক মোঃ গোলাম মোস্তফা জানান, ঈদের প্রস্তুতির কারণে এখন প্রতি সপ্তাহে ২টির স্থানে ৩/৪টি৪ করে শাড়ী তৈরি করছেন বেশির ভাগ শ্রমিকরা। প্রতি সপ্তাহে ঈশ্বরদীতে প্রায় ১ হাজার পিস শাড়ী তৈরি হচ্ছে। ঈশ্বরদী পল্লীর বেনারসী শাড়ীর কারখানা মালিক ও ব্যবসায়ী ওয়াকিল আলম জানান, কয়েক বছর আগেও ভারত-পাকিস্তান থেকে কাতান-বেনারসী শাড়ী কাপড় চোরাই পথে বাংলাদেশে আনা হতো, এখন ঈশ্বরদীর তৈরি বেনারসী শাড়ী দেদারছে ভারত, নেপাল ও পাকিস্তানে যাচ্ছে। আগের চেয়ে অনেকগুণ বেশি উন্নতমানের বেনারসী শাড়ী তৈরি হচ্ছে বলেই এখন ঈশ্বরদীতে যেমন একদিকে এই শিল্পের ক্রমবিকাশ হচ্ছে, তেমনি শুধুমাত্র ক্যালেন্ডার মেশিন না থাকায় এখানকার বেনারসী পল্ল¬¬ীর সার্বিক অগ্রগতি হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন কারিগর-কারখানা মালিক এবং ব্যবসায়ীরা।
ঈশ্বরদী পৌর মেয়র মকলেছুর রহমান বাবলু জানান, ঈশ্বরদী বেনারসী পল্ল¬¬ী এলাকার প্রায় সব বাড়িতেই চলছে শাড়ী তৈরি আর জর্জেট শাড়ীতে কারুকাজের মহোৎসব। রমজান মাস শুররু আগেই এই এলাকায় ঈদের প্রস্তুতি শুরু হয়। বেনারসী শ্রমিকরা অভিযোগ করে বলেন ঈশ্বরদী বেনারসী পল্ল¬ীর জন্য একটি সরকারী ভবন থাকলেও শ্রমিকদের কোন সমস্যা হলে সমাধানের জন্য সেখানে সিকিউরিটি গার্ড আতিয়ার রহমান ছাড়া কাউকে খুঁজে পাওয়া পাওয়া যায়না। পল্ল¬¬ীর ইনচার্জ আবু বক্কর সিদ্দিকও এ রিপোর্ট লেখার সময় অফিসে ছিলেন না, মোবাইল ফোনেও পাওয়া যায়নি তাকে।
Discussion about this post