এম.শাহজাহান চৌধুরী শাহীন,কক্সবাজার॥ কক্সবাজারের দ্বীপ উপজেলা কুতুবদিয়ায় এবার খোদ প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামীলীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনার নামে কৌশলে একখন্ড পরিত্যক্ত জমি কিনে একটি চক্র চালিয়ে যাচ্ছে দখলবাজি। এমনকি প্রবাসীর মালিকানাধীন কোটি টাকার একটি মার্কেট দখলে নিয়েছে উপজেলা শ্রমিক লীগের প্রভাবশালী এক নেতা! । দখল করা জমিতে ‘কুতুবদিয়া উপজেলা আওয়ামীলীগ কার্যালয়’ লেখা একটি সাইনবোর্ড টাঙ্গিয়ে দেয়া হয়েছে। গুণধর প্রভাবশালী এ নেতার নাম মনোয়ার ইসলাম মুকুল। তিনি কুতুবদিয়া উপজেলা শ্রমিক লীগের সভাপতি। প্রধানমন্ত্রীর নামে জমি কিনে অপরজনের মার্কেট দখলের ঘটনায় কুতুবদিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক বিপাকে পড়েছেন। স্থানীয় আওয়ামীলীগ ও দলীয় অঙ্গ সংগঠনের বিপুল পরিমাণ নেতাকর্মীদে মধ্যে এ নিয়ে ক্ষোভ ও বিরাজ করছে। এ ঘটনায় এলাকায় মিশ্র প্রতিক্রিয়া ও চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
জানা গেছে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নামে গত ২ সেপ্টেম্বর শ্রমিক লীগের সভাপতি মনোয়ার ইসলাম মুকুলসহ আরো কয়েকজন ১ শতক পরিমাণের একটি পরিত্যক্ত কুয়াকে জমি সাঁজিয়ে বড়ঘোপ এলাকার ছালামত উল্লাহর পুত্র আবদুল কাদেরের কাছ থেকে ক্রয় করেন। কুতুবদিয়া সাব-রেজিষ্টার কার্যালয়ে জমিটি নিবন্ধণ করা হয়েছে প্রধানমন্ত্রীর নামে। যার দলিল নম্বর ৭৫৫। এ দলিলে জমি ও টাকার পরিমাণ উল্লেখ করা হয়েছে, কুতুবদিয়ার বড়ঘোপ মৌজার শূন্য দশমিক ০০৫৭ একর নাল জমি ৫হাজার টাকা, শূণ্য দশমিক ০০৩৬ একর বাড়ি ১ লাখ ৯৩ হাজার টাকা ও শূণ্য দশমিক ০০২৮ একরের একটি কুয়া বাবদ ২হাজার টাকাসহ সর্বমোট ২লাখ টাকা। দলিল গ্রহীতায় সরাসরি প্রধানমন্ত্রীর নাম স্পষ্ট আকারে রয়েছে। কিন্তু দলিলে জমি গ্রহীতার ছবি থাকার নিয়ম থাকলেও দলিলে শেখ হাসিনার ছবি নেই।
এ ব্যাপারে কুতুবদিয়ার সাব-রেজিষ্টার রেজাউল করিম জানান,সরকারী বা বেসরকারী প্রতিষ্টানের নামে কোন জমি কেনা হলে গ্রহীতার ছবি প্রয়োজন হয়না। জমিটি আওয়ামীলীগের কার্যালয়ের নামে কেনা হয়েছে তাই প্রধানমন্ত্রীর ছবির দরকার হয়নি বলে তিনি জানিয়েছেন। ওই শ্রমিক লীগ নেতা মুকুল অবশ্য এ জমি ক্রয়ের বিষয়টি উপজেলা আ‘লীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকসহ অন্যান্য কর্মকর্তাদের অবগত করেননি বলে জানা গেছে।
এদিকে ,প্রধানমন্ত্রীর নামে কেনা জমির পার্শ্বে কুতুবদিয়া উপজেলা পরিষদ গেইট এলাকায় বড়ঘোপ মৌজার বিএস খতিয়ান নং ৬৩৪,বিএস দাগ নং ১০২৯২,১০২৯৩ এর ৮ শতক জমি কিনেন স্থানীয় হাজী আবদু শুক্করের পুত্র প্রবাসী মনজুর আলম । ওই জমিতে গত ২০০৮ ইংরেজীতে ‘আল মামুন’ নামের একটি মার্কেট নির্মাণ করেন। এরপর মার্কেটের সব দোকানই তিনি বিভিন্ন ব্যক্তিদের ভাড়া দিয়ে দেন। শেখ হাসিনার নামে ক্রয় করা ওই ১শতক জায়গার পাশে প্রবাসী মনজুর আলমের মালিকানাধীন ৮ শতক জায়গাটি পাশাপাশি হওয়ার সুযোগকে পুঁজি করে কুতুবদিয়া উপজেলা শ্রমিক লীগের সভাপতি মনোয়ার ইসলাম মুকুল, হেফাজ উদ্দিন তহশিলদার, মাষ্টার ঈসমাইল ও মাষ্টার আবদুল হামিদের নেতৃত্বে ১০/১২ জনের একদল লোক লাটিসোটা নিয়ে গত ২১ সেপ্টেম্বর ওই প্রবাসীর নিজস্ব মার্কেটে হামলা ও ভাংচুর চালিয়ে দখল করে নেন। এরপর তারা সেখানে দলীয় সাইন বোর্ড টাঙ্গিয়ে দেয়।
এ বিষয়ে মার্কেটের মালিক মনজুর আলম বলেন, শ্রমিক লীগের নেতা নামধারী মনোয়ার ইসলাম মুকুল কর্তৃক মার্কেট দখলের অভিযোগে ওই দিন তাৎক্ষণিক আমি কুতুবদিয়া উপজেলা আ‘লীগের সভাপতি ছৈয়দ আহমদ ও সাধারণ সম্পাদ মুক্তিযোদ্ধা নুরুচ্ছাফা বিকমকে জানালেও তারা কোন ব্যবস্থা নেয়নি। তাই দখলবাজরা আরো বেপরোয়া হয়ে আমার মালিকানাধীন পুরো মার্কেটেই দখল করে নেয়। তিনি এর প্রতিকার চেয়ে গত সেমাবার প্রধানমন্ত্রী বরাবরে একটি লিখিত আবেদনও জানিয়েছেন।
কুতুবদিয়া উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ছৈয়দ আহমদ কুতুবী বলেন, মাত্র ১ শতক জায়গায় কিভাবে কার্যালয় হবে তা বিষ্ময় প্রকাশ করেন। কার্যালয় নির্মানের জন্য দলীয় কোন মতামত ছাড়াই শ্রমিক লীগ নেতা মনোয়ার ওই জমি ক্রয় করেছেন। এক পর্যায়ে উপজেলা আ‘লীগ সভাপতি শ্রমিক লীগ নেতা কর্তৃক প্রবাসী মনজুর আলমের মার্কেট দখলের ঘটনা সত্যতা স্বীকার করে বলেন, সরকার ও দলের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করতেই দলীয় কার্যালয়ের নামে সাইন বোর্ড টানিয়ে এ ঘটনা ঘটানো হয়েছে। তিনি এ ব্যাপারে আওয়ামীলীগের উর্দ্ধতন নেতৃবৃন্দকে অবগত করেছেন বলে জানিয়েছেন।
এসব অভিযোগের ব্যাপারে কুতুবদিয়া উপজেলা শ্রমিক লীগের সভাপতি মনোয়ার ইসলাম মুকুল বলেন,কুতুবদিয়ায় আওয়ামীলীগের কোন কার্যালয় নেই। তাই দলীয় কার্যালয় তৈরীর জন্য প্রধানমন্ত্রীর নামে ওই জমি কেনা হয়েছে।
শ্রমিকলীগের এ নেতা প্রবাসী মনজুর আলমের মার্কেট দখল নেওয়ার প্রসঙ্গে বলেন,মনজুর আলমই অন্যের খতিয়ানে মার্কেট নির্মাণ করেছেন। তার মাকের্ট দখল করা হয়নি জানিয়ে এসব অভিযোগ ভিত্তিহীন ও তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র দাবী করে আর কোন কথা বলতে রাজি হননি।
কক্সবাজার বিমান বন্দরে পর্যটন মন্ত্রীর আত্মীয় পরিচয়ে নির্মাণাধীন বিভিন্ন প্রতিষ্টান চলছে চাঁদাবাজি
এম.শাহজাহান চৌধুরী শাহীন,কক্সবাজার,২৯ সেপ্টেম্বর ॥ কক্সবাজার বিমান বন্দরের নিম্নপদস্থ একজন মাষ্টার রোল কর্মচারীর বিরুদ্ধে পর্যটন মন্ত্রীর নিকটাত্মীয় পরিচয়ে চলছে ব্যাপক চাঁদাবাজি সহ বিভিন্ন অনিয়ম। পর্যটন শহরে বিভিন্ন নির্মাণাধীন হোটেল-মোটেল ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্টানে চলছে এ চাঁদাবাজি । নির্মাণাধীন বিভিন্ন প্রতিষ্টানে উচ্চতা ছাড় পত্রের নোটিশ ইস্যু করে নির্মাণ কাজ বন্ধ করে দেয়া সহ এই দুলাল বিমান বন্দরে ৩টি গুরুত্বপূর্ণ পদ দখল করে রেখেছেন। এনিয়ে পর্যটন মন্ত্রীর ভাবমুর্তি ক্ষুন্ন হচ্ছে চরম ভাবে বিভিন্ন অনিয়ম দুর্নীতির ব্যাপারে অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে চাঞ্চল্যকর তথ্য।
অনুসন্ধানে জানা যায়, কক্সবাজার বিমান বন্দরে মাস্টারোলের কর্মচারী হচ্ছে দুলাল খাঁন। কথিত মতে তার বাড়ী গোপালগঞ্জ টুঙ্গিপাড়া । বর্তমান বিমান ও পর্যটন মন্ত্রী ফারুক খান এর আত্মীয় পরিচয় দিয়ে আসছে। এমনকি ওই মন্ত্রী পিএস ও এপিএসগণও তার পরিবারের সদস্য বলেও চষে বেড়াচ্ছে কক্সবাজারে। বিমান বন্দরে সকরারী ভু-সম্পত্তি গুলোর দেখভাল করছেন ওই দুলাল খাঁন। এমনকি বিমান বন্দরের সম্পত্তি নিয়ে বিভিন্ন মামলা মোকদ্দমা পরিচালনার দায়িত্বও অঘোষিত ভাবে দেয়া হয়েছে তাকে। তার দায়িত্ব আরো বেড়ে গিয়ে তাকে বিমান বন্দরের ষ্টোরকিফারের পদোন্নতি হয়।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা জানান, গত ১০ সেপ্টেম্বর কক্সবাজারের ভ্রমণে আসেন পর্যটন মন্ত্রীর এপিএস আবুল বশর। তিনি উঠেন পর্যটন শৈবালে। সেখানে তিনি অবস্থানকালীন সময় বিমান বন্দর ব্যবস্থাপক সহ পর্যটন সংশ্লিষ্ট সকল ব্যবস্থাপককে ডেকে পাঠান। ওই শৈবালের কক্ষে ব্যবস্থাপকদের ডেকে নিয়ে মাষ্টারোলের কর্মচারী দুলাল খাঁন ও আসিফকে মন্ত্রীর আত্মীয় হিসেবে পরিচয় করে দিয়ে বিমান বন্দরের গুরুত্বপূর্ণ ইএম ষ্টোর এর দায়িত্ব বন্টন করে দেন। অবশ্য ইতোপূর্বে এই মুল্যবান ইএম ষ্টোরের দায়িত্বে ছিলেন নিযোগপ্রাপ্ত কর্মচারী মনজুরুর রহমান। তাকে সরানো হয়েছে ইসিআর ( ইলেট্রোনিক ) বিভাগে। এভাবে মাষ্টারোলের একজন নিম্নপদস্থ কর্মচারী হয়ে বর্তমানে ৩টি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে নিয়োজিত থেকে এক প্রকার বিমান বন্দর ব্যবস্থাপককে জিম্মি ও হুমকির মুখে রেখে চালিয়ে যাচ্ছে বিভিন্ন অনৈতিক কর্মকান্ড । খোঁজ নিয়ে আরো জানা গেছে, পর্যটন এলাকা হওয়ায় এখানে দিনদিন বিভিন্ন স্থাপনা গড়ে উঠছে। বিশেষ করে শহরের বিভিন্ন হোটেল মোটেল ও বহুতল ভবন নির্মাণে বিমান কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিয়ে দেয়ার এবং হোটেল মোটেলের তারকা শ্রেণীর পরিবর্তণে মন্ত্রনালয়ের অনুমতির নামে হাতিয়ে নিচ্ছেন লাখ লাখ টাকা।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে কয়েকজন আবাসিক হোটেল নির্মাণ কারী ও বাণিজ্যিক ভবন নির্মাণ কারী ব্যক্তিরা জানান, উচ্চতার ছাড় পত্র দেয়ার নামে প্রথমে নোটিশ দেন ও ব্যবস্থাপক হাসান জহিরের স্বাক্ষরে । নোটিশের সাথে সংযুক্তি করা হয় সিএএবি ও বিমানের মনোগ্রাম যুক্ত দুলাল খানের ব্যক্তিগত ভিজিটিং কার্ড। পরবর্তীতে তার নাম্বারে যোগাযোগ করতেও বলা হয়। এভাবে শুধু কক্সবাজার শহরেই অন্তত ৩ শতাধিক বিভিন্ন প্রতিষ্টানে নোটিশ ইস্যু করে লাখ লাখ টাকা বিভিন্ন কায়দায় হাতিয়ে নিচ্ছেন। তার দাবী করা টাকা না দিলে সশস্ত্র আনসার বাহিনী পাঠিয়ে নির্মাণ কাজ বন্ধ করে দেয়ার ঘটনাও ঘটেছে অহরহ এখানে। এ ধরনের অসংখ্য অভিযোগ নির্মাণাধীন ভবনের মালিকেরা বিমান ব্যবস্থাপকের কাছে করলেও বাঘে মহিষে একঘাটে জল খাওয়ার কারণে কোন ধরনের ব্যবস্থা এ পর্যন্ত ওই ষ্টোর কিপারের বিরুদ্ধে নেয়নি। ফলে দিনদিন বেপরোয়া হয়ে উঠেছে দুলাল খান নামে নিম্ন পদস্থ মাষ্টারোলের কর্মচারী। দুলালের কারণে শহরের মামলার সংখ্যাও বেড়ে গেছে। তাঁর সাথে এসব অপকর্মের সহযোগীতা করে যাচ্ছে কক্সবাজার জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক এর খালাত ভাই পরিচয়দানকারী এবং পর্যটন মন্ত্রীর আরেক কথিত এপিএস শহরের রুমালিয়ারছড়ার আসিফকে।
খোঁজ নিয়ে আরো জানা যায়, কক্সবাজার বিমান বন্দর এর অভ্যন্তরে ক্যান্টিনের নিলাম নিয়েও প্রভাব খাটান এই দুলাল ও আসিফ। একটি সিডিউলের মূল্য ৫শ টাকার স্থলে গোপনে ৫ হাজার টাকায় ৫/৬ টি সিডিউল বিক্রি করেন তারা। ২৭ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার দুপুর ১২ টায় বিমান বন্দরের অভ্যন্তরে ক্যান্টিনের নিলাম সিডিল দাখিল করার শেষ সময় নির্ধারন করে বিমান কর্তপক্ষ। নিলামে অংশ নিতে অনেক ঠিকাদারী প্রতিষ্টান সেখানে উপস্থিত হলেও কিন্ত রহস্যজনক কারনে বিমান বন্দরের ম্যানেজার সিডিউল জমা দেয়ার সময় পরবির্তন করেন। এমনকি অবৈধ ভাবে স্বশস্ত্র আনসার বাহিনী প্রহরায় গোপনীয়ভাবে বেলা ১ টায় সিডিউল গ্রহণ কার্যক্রম শুরু করেন। এই পরিবর্তিত সময়ে ষ্টোর কিপার দুলালের মালিকানাধীন ( গোপালগঞ্জ এর টঙ্গীপাড়া) মেসার্স রোজিনা এন্টারপ্রাইজ ও তার সহযোগী মন্ত্রনীর কথিত এপিএস আসিফের বড় ভাইয়ের মালিকানাধীন রুশনি এসোসিয়েট নামের ২টি প্রতিষ্টান সিডিউল জমা দেন। এসময় স্থানীয় আরো ৪ জন ঠিকাদার তাদের সিডিউল জমা দিতে চাইলে তাদের সিডিউল জমা করতে দেয়নি। পরে দুপুর ১ টার দিকে সরকারী কর্মচারী হয়েও ঠিকাদার দুলাল খাঁন ও তার সহযোগী আসিফ এর সিডিউল গ্রহন করে এদের মধ্যে উচ্চ দর দাতা হিসেবে রুশনি এসোসিয়েট ড্রপ করার জন্য অনুমতি দেন। ঠিকাদার অলি উল্লাহ মিন্টু বলেন, সরকারী নীতিমালা না থাকা সত্বেও একজন সরকারী কর্মচারী অবৈধ ভাবে প্রভাব খাটিয়ে কিভাবে সিডিউল নিজের নামে নিয়ে দাখিল করতে পারে এনিয়ে টিকাদারদের মাঝে ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছে।
এব্যাপারে বিমান ব্যবস্থাপক হাসান জহির ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন ,ওই কর্মচারী মাঝে মধ্যে তাকেও জিম্মি করতে চায়।
কক্সবাজার সোসাইটির সভাপতি কমরেড গিয়াস উদ্দিন বলেন, নিম্নপদস্থ কর্মচারী হয়ে সরকারী একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্টানে এধরনের কর্মকান্ড সত্যি দুঃখ জনক। এ ধরনের কাজে মন্ত্রীর ভাবমুর্তিও ক্ষুন্ন হচ্ছে চরম ভাবে। ঠিকাদারী প্রতিষ্টান লাকী এন্টারপ্রাইজ এর স্বত্ত্বাধিকারী জয়নাল আবেদীন জানান, বিমান ও পর্যটন মন্ত্রীর এপিএস আবুল বাসার এর ভয় দেখিয়ে টুঙ্গিপাড়া গোপালগঞ্জ এলাকার বাসিন্দা দুলাল একজনই ৪টি পদ দখল করে আছেন অবৈধ ভাবে। অনিয়মতান্ত্রিক টেন্ডার ড্রপ, মন্ত্রীর পিএস,এপিএস পরিচয়ে বিভিন্ন অনৈতিক কর্মকান্ড এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার দাবী জানিয়ে সিএএবি চেয়ারম্যান বরাবরে স্বারকলিপি দিয়েছেন বেশকিছু ভুক্তভোগী ঠিকাদারী প্রতিষ্টান।
Discussion about this post