ব্রাহ্মণবাড়িয়া : নাসিরনগর উপজেলা সদর ইউনিয়ন পরিষদের সামনে ব্যস্ততম সড়কের পাশে শত বছরের পুরানো কালের নীরব স্বাক্ষী হিসেবে দাঁড়িয়ে থাকা আম গাছটি শুক্রবার ভোরে ২টি দোকান ঘরের ও রাস্তার ওপর ভেঙে পড়েছে। তবে এতে কেই হতাহত হয়নি। সংবাদ পেয়ে উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তা সামিহা ফেরদৌসী ঘটনাস্থল পরির্দশন করেন এবং সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন চেয়ারম্যানকে ভেঙে পড়া পুরানো গাছটি রাস্তার ওপর থেকে দ্রুত সরানোর নির্দেশ দেন। অথচ পাশেই প্রাচীন কড়ই গাছটির শাখা-প্রশাখার বড় বড় ডালগুলো মরে গেলেও এগুলো কাটাঁর ব্যাপারে সংশি�ষ্ট কর্তৃপক্ষ কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করছে না। ঝড় ও দমকা হাওয়া বয়ে গেলে মরা ডালগুলো ভেঙ্গে পড়ে যেকোন সময় বড় ধরনের দূর্ঘটনার আশংকার করছে অভিজ্ঞমহল। সম্প্রতি ডাল ভেঙে পড়ে বাস্তায় যাতায়াতকারী মানুষ আহতও হচ্ছে। এজন্য এ সড়ক দিয়ে চলাচল করার সময় পথচারী ও যানবাহনের যাত্রীরা এবং বিশেষ করে ছাত্রছাত্রিরা আতংকে থাকে।
সরেজমিনে দেখা যায়, উপজেলার নাসিরনগর সদর ইউনিয়ন পরিষদের সামনে ও মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়,পাবলিক লাইব্রেরী , গ্রামীণ ব্যাংক ও পল�ী বিদ্যুৎ সমিতিরি এরিয়া অফিসের পার্শ্ববতী প্রায় শত বছরের পুরানো কড়ই গাছটি তিনটি সংযোগ সড়কে মধ্যে কালের নীরব স্বাক্ষী হিসেবে দাড়িয়ে রয়েছে। এ রাস্তাটি নাসিরনগর আশুতোষ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় ও ডাকবাংলো আসা-যাওয়ার একমাত্র রাস্তা । বিশাল এ গাছটির অনেক গুলো ডালাপালা শুকিয়ে মরে গেছে। নাসিরনগর সদর ইউনিয়ন পরিষদের লাগানো গাছটি ডালপালা দীর্ঘদিন যাবৎ মরা থাকায় বর্তমানে শুকিয়ে জ্বালানী কাঠে পরিণত হয়েছে। মরা গাছের ডালে উইপোকা বাসা বেঁধেছে। পচে গেছে গাছের ডালপালা। ফলে ঝড় ও দমকা হাওয়ায় সড়কের পাশের গাছগুলোর ডাল ভেঙে পড়ছে। এজন্য এ রাস্তা দিয়ে চলাচল করার সময় পথচারী ,যানবাহনের যাত্রী সাধারণ ও শিক্ষার্থীরা আতংকে থাকতে হয়। মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ শাহ আলম জানায়, ঝড় ও দমকা হাওয়া বইতে শুরু করলে ছাত্রছাত্রিদের নিয়ে আতংকে থাকি। এ ব্যাপারে নাসিরনগর সদর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মোঃ রফিজ মিয়া গাছের বিভিন্ন ডালপালা মরার কথা স্বীকার করে জানায়, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসক মোঃ ন%E