কেটে যাক সকল জরা- ব্যাধি, পুনরুদ্ধারের আহ্বানে সুন্দর হোক ধরিত্রী! আজ ২২ এপ্রিল, সারা বিশ্বে আজকের দিনকে বিশ্ব ধরিত্রী দিবস হিসেবে পালন করা হয়। পরিবেশ ও প্রকৃতি রক্ষার মাধ্যমে ধরিত্রীকে টিকিয়ে রাখাই হল এই দিনটির লক্ষ্য। ধরিত্রী শব্দটি এসেছে ‘ধরনী’ বা ধরা থেকে,যার অর্থ হল পৃথিবী। পরিবেশ সম্পর্কে জনগণের সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য ‘রিস্টোর আওয়ার আর্থ’ প্রতিপাদ্য নিয়ে এই বছর পালিত হচ্ছে বিশ্ব ধরিত্রী দিবস। পৃথিবীকে নিরাপদ এবং বাসযোগ্য রাখতে জলবায়ু সংকট এবং পরিবেশ দূষণ রোধে তাত্ক্ষণিক পদক্ষেপের প্রয়োজনীয়তার দিকে দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সারা বিশ্বের পরিবেশ সচেতন মানুষ আজ বিভিন্ন কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করবে।
এমন সময় দিবসটি পালিত হচ্ছে যখন করোনা ভাইরাসের কারণে পুরো বিশ্বই থমকে আছে। পৃথিবীর প্রায় সব মানুষের জীবনযাপন যখন এক প্রকার থমকে আছে বৈশ্বিক মহামারি করোনা ভাইরাসের দাপটে। ১৯৭০ সালের ঘটনা। জলবায়ু সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে রাস্তায় নেমে এসেছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রায় দুই কোটি মানুষ। সেই থেকেই দিবসটির সূত্রপাত। ১৯৭০ সালে মার্কিন সিনেটর গেলর্ড নেলসন দিবসটির প্রচলন করেন। এ কারণে পরবর্তীকালে তাকে যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ সম্মানে ভূষিত করা হয়।
সাম্প্রতিক দশকগুলোতে জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে আন্দোলন এবং আলোচনা পৃথিবী জুড়েই চলছে। অনেক দেশ নিয়েছে অনেক কার্যকর উদ্যোগ। বিপরীতে, উদাসিনতার দায়ে কোনো কোনো প্রভাবশালী দেশ হয়েছে সমালোচিত। বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, করোনা ভাইরাস অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষা নেওয়া উচিত মানুষের। এ পৃথিবীকে বাস-উপযোগী রাখতে সকলেরই যথাযথ ভূমিকা রাখা উচিত। দিবসটি উপলক্ষ্যে পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলন-পবার আজ বৃহস্পতিবার বেলা ৩টায় অনলাইনে ‘করোনা বাস্তবতায় পরিবেশ ও প্রতিবেশ ব্যবস্থা রক্ষা ও পুনরুদ্ধার চ্যালেঞ্জসমূহ’ শীর্ষক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়েছে।
কবি সুকান্ত ভট্টাচার্যের অঙ্গীকার আজও বিশ্বজনীন। কবি বলেছিলেন, ‘এ বিশ্বকে এ-শিশুর বাসযোগ্য ক’রে যাব আমি- নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার’।
আজ ২২ এপ্রিল, সারা বিশ্বে আজকের দিনকে বিশ্ব ধরিত্রী দিবস হিসেবে পালন করা হয়। পরিবেশ ও প্রকৃতি রক্ষার মাধ্যমে ধরিত্রীকে টিকিয়ে রাখাই হল এই দিনটির লক্ষ্য। পরিবেশ সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য ‘রিস্টোর আওয়ার আর্থ’ প্রতিপাদ্য নিয়ে এই বছর পালিত হচ্ছে ধরিত্রী দিবস। পৃথিবীকে নিরাপদ এবং বাসযোগ্য রাখতে জলবায়ু সংকট এবং পরিবেশ দূষণ রোধে তাত্ক্ষণিক পদক্ষেপের প্রয়োজনীয়তার দিকে দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সারা বিশ্বের পরিবেশ সচেতন মানুষ আজ বিভিন্ন কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করবে।
১৯৭০ সালের ঘটনা। জলবায়ু সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে রাস্তায় নেমে এসেছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রায় দু’কোটি মানুষ। সেই থেকেই দিনটির সূত্রপাত। ১৯৭০ সালে মার্কিন সিনেটর গেলর্ড নেলসন দিবসটির প্রচলন করেন। এ কারণে পরবর্তীকালে তাকে যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ সম্মানে ভূষিত করা হয়।
সাম্প্রতিক দশকগুলোতে জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে আন্দোলন এবং আলোচনা পৃথিবী জুড়েই চলছে। বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, করোনা ভাইরাস অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষা নেওয়া উচিত মানুষের। এ পৃথিবীকে বাস-উপযোগী রাখতে সকলেরই যথাযথ ভূমিকা রাখা উচিত।
জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ এখন প্রাকৃতিক দুর্যোগে জর্জরিত। এমন প্রেক্ষাপটে প্রকৃতি ও পরিবেশ সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে এবং পৃথিবীকে নিরাপদ এবং বাসযোগ্য রাখতে নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে আজকের এই দিনটি পালন করা হয়। সারা বিশ্বে এ দিনটিকে বলা হয় ‘আর্থ ডে’ বা ‘ধরিত্রী দিবস’। পৃথিবীকে নিরাপদ এবং বাসযোগ্য রাখতে নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে দিবসটি পালিত হয়।
ধরিত্রী শব্দটি এসেছে ‘ধরনী’ বা ধরা থেকে,যার অর্থ হল পৃথিবী। আর এই পৃথিবীকে ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষার জন্য সর্বসমেত ধার্য করা একটি বিশেষ দিনই হল ‘ধরিত্রী দিবস’। এমনিতেই করোনা ভাইরাসের প্রকোপে ২০২০ সাল থেকে ভীত সকলে। অনেকেই হারিয়েছেন প্রিয়জনদের। পৃথিবী যে অনিরাপদ এবং বসবাসের অযোগ্য হয়ে পড়েছে, তা স্পষ্টত লক্ষণীয়। এমন প্রেক্ষাপটে প্রকৃতি ও পরিবেশ সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে এ দিবস পালিত হোক ভিন্ন ভাবে। এসো হাত ধৌত করি, হাঁচি-কাশি হওয়ার সময় টিস্যু ব্যবহার করি, বাইরে যাওয়ার আগে মাস্ক ব্যবহার করি। আসুন একটি বসবাসযোগ্য নিরাপদ পৃথিবী গড়তে নিজে সচেতন হই, অন্যকে সচেতন করি।
Discussion about this post